বাইরের খাবার খেলে হয়তো বিভিন্ন ধরণের স্বাদ পাওয়া যায়। কিন্তু ঘরের খাবারের মতো মান আশা করা যায় না।যারা বাইরের খাবারে ঘরের খাবারের মান খোঁজেন তাদের জন্য রয়েছে হোমমেড ফুড ডেলিভারির ব্যবস্থা। বেশ কয়েকটি ফেইসবুক পেইজ থেকে সরাসরি অর্ডার করা যায় হোমমেড ফুড। বিভিন্ন ধরণের হোমমেড খাবার প্রস্তুতকারী কয়েকটি ফেইসবুক পেইজের খোঁজ থাকছে প্রতিবেদনে।
ফুড প্ল্যানেট
ঘরে বানানো পিঠা, পুডিং, চিকেন বল, চিকেন নাগেটস, রোল, বরফি, মালাই চপ, সেট মেনু ও ফ্রোজেন ফুড অর্ডার করা যায় এখানে। পেইজটির মালিক মারিয়াম রুম্পা।
তিনি জানান, ২০১৪ সাল থেকেই এ ব্যবসা শুরু করি। আগে পেইজটিতে শুধু রেসিপি আপলোড করতাম। পরে দেখলাম হোম মেড ফুডের যথেষ্ট চাহিদা রয়েছে। প্রথমে অল্প পরিসরেই শুরু করি। এখন অর্ডারের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় কর্মী নেওয়ার কথা ভাবছি।
হোমমেড ডিশেস
এখানে চাহিদা মতো খাবার অর্ডার করা যায়। কেমন পরিবেশে খাবার রান্না হয় তার ভিডিও আপলোড করা আছে পেইজটিতে। স্বাস্থ্য সচেতন ব্যক্তিরা ঘরে রান্না করা খাবার অর্ডার করতে ঢুঁ মারতে পারেন পেইজটি। এতে লাইক রয়েছে সাড়ে ৩ হাজারের বেশি।
কুকলিঢাকা
পেইজটিতে শুধু খাবার অর্ডারই নেওয়া হয় না। বিভিন্ন পদের খাবার বানানো হাতে কলমে শেখানোও হয়। যেমন, থাই খাবার বানানোর কায়দা কৌশল শেখাতে এখানে ক্লাস নেওয়া হয়। আড়াই ঘণ্টাব্যাপী এই ক্লাসে অংশ নিতে আগেই টাকা দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। পেইজটিতে লাইক রয়েছে প্রায় ছয় হাজার।
নেহাল’স হোম মেড ফুড
এখানে ৬ মাস থেকে ৬ বছর বয়সী বাচ্চাদের খাবার অর্ডার করা যায়। বাচ্চাদের বয়স অনুযায়ী তিন রকম স্টেজের জন্য ঘরে তৈরি হেলথ মিক্স, খিচুড়ি মিক্স, নাট পাউডার ও ডেসার্ট মিক্স পাওয়া যায় পেইজটিতে।ফেইসবুক পেইজটির মালিক কাশফিয়া খান বলেন, পেইজের বয়স দুই বছর হলেও চার বছর ধরেই বেবি ফুড তৈরি করছি। আগে নিজের সন্তানের জন্য খাবার তৈরি করতাম। তখন আশেপাশের পরিচিত মানুষরাও তাদের বাচ্চাদের জন্য খাবার নিতো। তাদের উৎসাহেই পেইজটি খোলা হয়। নিজের সন্তান এখনো ছোট। তাই বড় পরিসরে ব্যবসা শুরু করিনি। তাছাড়া, বিশাল পরিসরে শুরু করলে হোম মেড ব্যাপারটা থাকে না। এক সপ্তাহে ১০ টার বেশি অর্ডার নেন না তিনি।
জারা ফুড
এখানে শুধু ডেজার্ট পাওয়া যায়। এছাড়াও, পেইজটির মালিক বিভিন্ন ধরণের কেক বানানোর ক্লাসও নিয়ে থাকেন। তার ক্লাসে মাভা, পাউন্ড, চকলেট মাড, পিস্টাশিও, অরেঞ্জ আলমন্ড ও প্লাম কেক বানানো শেখা যাবে। গায়ে হলুদ,পানচিনি, আইবুড়ো ভাত, বিয়ে, বউভাত ও বিয়ের টেবিল সাজানোর জন্যও খাবার সরবরাহ করে থাকে পেইজটি। অনুষ্ঠানের জন্য খাবার হোম ডেলিভারি পেতে ৩ থেকে ৭ দিন আগে অর্ডার করতে হবে।
এছাড়াও ফেইসবুকে অসংখ্য পেইজ ও গ্রুপ রয়েছে যেগুলোতে খাবার অর্ডার করা যায়। এর অনেক পেইজ রয়েছে হোমমেড আবার কিছু আছে একেবারে শুধুই ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে ছোট পরিসরে খাবার তৈরি ও পৌঁছে দেবার। সেগুলোতেও অর্ডার করা যায় পছন্দের খাবার।
ফুড প্ল্যানেট
ঘরে বানানো পিঠা, পুডিং, চিকেন বল, চিকেন নাগেটস, রোল, বরফি, মালাই চপ, সেট মেনু ও ফ্রোজেন ফুড অর্ডার করা যায় এখানে। পেইজটির মালিক মারিয়াম রুম্পা।
তিনি জানান, ২০১৪ সাল থেকেই এ ব্যবসা শুরু করি। আগে পেইজটিতে শুধু রেসিপি আপলোড করতাম। পরে দেখলাম হোম মেড ফুডের যথেষ্ট চাহিদা রয়েছে। প্রথমে অল্প পরিসরেই শুরু করি। এখন অর্ডারের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় কর্মী নেওয়ার কথা ভাবছি।
হোমমেড ডিশেস
এখানে চাহিদা মতো খাবার অর্ডার করা যায়। কেমন পরিবেশে খাবার রান্না হয় তার ভিডিও আপলোড করা আছে পেইজটিতে। স্বাস্থ্য সচেতন ব্যক্তিরা ঘরে রান্না করা খাবার অর্ডার করতে ঢুঁ মারতে পারেন পেইজটি। এতে লাইক রয়েছে সাড়ে ৩ হাজারের বেশি।
কুকলিঢাকা
পেইজটিতে শুধু খাবার অর্ডারই নেওয়া হয় না। বিভিন্ন পদের খাবার বানানো হাতে কলমে শেখানোও হয়। যেমন, থাই খাবার বানানোর কায়দা কৌশল শেখাতে এখানে ক্লাস নেওয়া হয়। আড়াই ঘণ্টাব্যাপী এই ক্লাসে অংশ নিতে আগেই টাকা দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। পেইজটিতে লাইক রয়েছে প্রায় ছয় হাজার।
নেহাল’স হোম মেড ফুড
এখানে ৬ মাস থেকে ৬ বছর বয়সী বাচ্চাদের খাবার অর্ডার করা যায়। বাচ্চাদের বয়স অনুযায়ী তিন রকম স্টেজের জন্য ঘরে তৈরি হেলথ মিক্স, খিচুড়ি মিক্স, নাট পাউডার ও ডেসার্ট মিক্স পাওয়া যায় পেইজটিতে।ফেইসবুক পেইজটির মালিক কাশফিয়া খান বলেন, পেইজের বয়স দুই বছর হলেও চার বছর ধরেই বেবি ফুড তৈরি করছি। আগে নিজের সন্তানের জন্য খাবার তৈরি করতাম। তখন আশেপাশের পরিচিত মানুষরাও তাদের বাচ্চাদের জন্য খাবার নিতো। তাদের উৎসাহেই পেইজটি খোলা হয়। নিজের সন্তান এখনো ছোট। তাই বড় পরিসরে ব্যবসা শুরু করিনি। তাছাড়া, বিশাল পরিসরে শুরু করলে হোম মেড ব্যাপারটা থাকে না। এক সপ্তাহে ১০ টার বেশি অর্ডার নেন না তিনি।
জারা ফুড
এখানে শুধু ডেজার্ট পাওয়া যায়। এছাড়াও, পেইজটির মালিক বিভিন্ন ধরণের কেক বানানোর ক্লাসও নিয়ে থাকেন। তার ক্লাসে মাভা, পাউন্ড, চকলেট মাড, পিস্টাশিও, অরেঞ্জ আলমন্ড ও প্লাম কেক বানানো শেখা যাবে। গায়ে হলুদ,পানচিনি, আইবুড়ো ভাত, বিয়ে, বউভাত ও বিয়ের টেবিল সাজানোর জন্যও খাবার সরবরাহ করে থাকে পেইজটি। অনুষ্ঠানের জন্য খাবার হোম ডেলিভারি পেতে ৩ থেকে ৭ দিন আগে অর্ডার করতে হবে।
এছাড়াও ফেইসবুকে অসংখ্য পেইজ ও গ্রুপ রয়েছে যেগুলোতে খাবার অর্ডার করা যায়। এর অনেক পেইজ রয়েছে হোমমেড আবার কিছু আছে একেবারে শুধুই ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে ছোট পরিসরে খাবার তৈরি ও পৌঁছে দেবার। সেগুলোতেও অর্ডার করা যায় পছন্দের খাবার।
Comments
Post a Comment